Little Known Facts About সরকারি চাকরি.
Little Known Facts About সরকারি চাকরি.
Blog Article
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসাবে তার মেয়াদের শেষের দিকটা বেশ বিতর্কে ঘেরা ছিল। মূলত যেভাবে তিনি কোভিড মহামারির সময়কালকে সামলেছেন, তা নিয়ে বহু প্রশ্ন উঠেছিল।
তার রাজনৈতিক সফর শুরু হয় ২০১৫ সালে। ‘ট্রাম্প টাওয়ারে’ আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে নিজের রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষার বিষয়ে ঘোষণা দেন তিনি। এই অনুষ্ঠানে তার পরিবারের সদস্যরাও ছিলেন।
এরপর একসময় তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার শেষ বলেই অনেকে মনে করেছিলেন। তবে চলতি বছরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হিসাবে সামিল হওয়ার সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেন তিনি। রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী হিসাবে অনুমোদনও পেয়ে যান।
"আমাদের সার্বভৌমত্ব পুনরুদ্ধার করা হবে, আমাদের নিরাপত্তা পুনরুদ্ধার করা হবে, পুনরায় ন্যায়বিচার ফিরিয়ে আনা হবে"
মূল নিবন্ধ: ২০২১ যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটলে হামলা
এরপর ২০২২ সালের মধ্যবর্তী নির্বাচনে রিপাবলিকানদের দুর্বল প্রত্যাবর্তনে তাকে দায়ী করা সত্ত্বেও প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থী হিসাবে নিজের দলের মনোনয়ন চেয়ে লড়াইয়ের ময়দানে নামেন। ক্রমে অন্যান্য রিপাবলিকান সদস্যদের মনোনয়নের দৌড়ে পিছনে ফেলে দেন।
ট্রাম্পের অভিযোগগুলি রাজ্য নির্বাচন কর্মকর্তাদের দ্বারাও খণ্ডন করা হয়,[২৪০] এবং সুপ্রিম কোর্ট বাইডেনের জয়ী চার রাজ্যের ফলাফল বাতিলের আবেদন শুনতে অস্বীকার করে।[২৪১] ট্রাম্প ফলাফল উলটাতে রাজনৈতিক চাপ প্রয়োগ করেন, রিপাবলিকান স্থানীয় ও রাজ্য কর্মকর্তাদের,[২৪২] রিপাবলিকান আইনপ্রণেতাদের,[২৪৩] জাস্টিস ডিপার্টমেন্ট,[২৪৪] এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট পেন্সকে[২৪৫] লক্ষ্য করে ইলেক্টর প্রতিস্থাপন, জর্জিয়া কর্মকর্তাদের ভোট "খুঁজে বের করতে" বা "পুনর্গণিত" ফল ঘোষণার অনুরোধের মতো পদক্ষেপ চাপ দেন।[২৪৩] নির্বাচন-পরবর্তী সপ্তাহগুলোতে ট্রাম্প প্রকাশ্য কর্মকাণ্ড থেকে সরে যান।[২৪৬] তিনি প্রাথমিকভাবে বাইডেনের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ায় সরকারি কর্মকর্তাদের সহযোগিতা বন্ধ করেন।[২৪৭][২৪৮] তিন সপ্তাহ পর জিএসএ-র প্রশাসক বাইডেনকে নির্বাচনের "স্পষ্ট বিজয়ী" ঘোষণা করে ট্রানজিশন সম্পদ বরাদ্দের অনুমতি দেন।[২৪৯] ট্রাম্প দাবি করেন তিনি জিএসএকে ট্রানজিশন প্রক্রিয়া শুরু করার পরামর্শ দিয়েছেন, তবে আনুষ্ঠানিকভাবে পরাজয় স্বীকার করেননি।[২৫০][২৫১] ২০ জানুয়ারি বাইডেনের শপথগ্রহণে ট্রাম্প উপস্থিত হননি।[২৫২]
ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০১৭ সালের ২০ জানুয়ারি শপথ গ্রহণ করেন। তার দায়িত্ব গ্রহণের পরের দিন, ওয়াশিংটন, ডি.সি.-তে ৫০০,০০০ সহ বিশ্বজুড়ে আনুমানিক ২৬ লক্ষ মানুষ নারী মার্চে তার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে।[১১৯] দপ্তরে তার প্রথম সপ্তাহে, ট্রাম্প ছয়টি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন, যার মধ্যে রয়েছে পেশেন্ট প্রোটেকশন অ্যান্ড অ্যাফর্ডেবল কেয়ার অ্যাক্ট ("ওবামাকেয়ার") বাতিলের প্রক্রিয়া অনুমোদন, ট্রান্স-প্যাসিফিক পার্টনারশিপ আলোচনা থেকে প্রত্যাহার, কিস্টোন এক্সএল ও read more ডাকোটা অ্যাক্সেস পাইপলাইন প্রকল্পের অগ্রগতি, এবং মার্কিন-মেক্সিকো সীমান্তে একটি প্রাচীর নির্মাণের পরিকল্পনা।[১২০]
ডনাল্ড ট্রাম্পমার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন
ট্রাম্প। সেই সময় তাকে হত্যার চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ। তবে এই ঘটনায় তার কোনও ক্ষতি হয়নি বলে জানা গিয়েছে।
‘দ্য অ্যাপ্রেন্টিস’-এর ১৪টি সিজনে প্রতিযোগীরা তার বিশাল ব্যবসায় একটা চুক্তি পাওয়ার জন্য লড়াই করতেন। এই অনুষ্ঠানের হাত ধরে তিনি টেলিভিশন পর্দার একজন পরিচিত মুখ হয়ে ওঠেন। তার মুখে ‘ইউ আর ফায়ারড’ সংলাপ খুবই জনপ্রিয় হয়ে যায়।
ডোনাল্ড জন ট্রাম্প (জন্ম: ১৪ জুন ১৯৪৬), বা সংক্ষেপে ডোনাল্ড ট্রাম্প, খেলার খবর হলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান এবং ৪৭ তম রাষ্ট্রপতি।[৩][৪] এছাড়াও, তিনি একজন ধনাঢ্য ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী, বিশিষ্ট সামাজিক ব্যক্তিত্ব এবং লেখক হিসেবে আলোচিত।[৫][৬] এর আগে তিনি ২০১৭ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫ তম রাষ্ট্রপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।[৭][৮]
ক্যালিফোর্নিয়া, ওয়াশিংটন ও নিউইয়র্কের মতো বড় রাজ্যগুলোতে জিতে রিপাবলিকান শিবিরে কিছুটা ভয়ের সঞ্চার করতে সক্ষম হলেও ব্যবধান গড়ে দিলো সাত সুইং স্টেটের ভোট, যেখানে নর্থ ক্যারোলিনা, জর্জিয়া ও পেনসিলভানিয়ার পর মিশিগান এবং উইসকনসিনেও জয় পেয়েছেন ট্রাম্প।
ট্রাম্প। ১৯৭১ সালে এই সংস্থার প্রেসিডেন্ট বানানো হয় তাকে। কোম্পানির পরিবর্তন করে রাখেন ‘ট্রাম্প অর্গানাইজেশন’।